নিজস্ব প্রতিবেদকঃ লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় রমযানের পরেই শুরু হতে যাচ্ছে উপজেলা নির্বাচন। যোগ্য প্রার্থীতা বাছাই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনা ঝড় বইছে। তেমনি সদর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোঃ মাসুদুর রহমান আরিফকে দেখতে চায় তার নেতাকর্মীরা।
ইতিমধ্যে তিনি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছেন। মানুষের পাশে দাড়াচ্ছেন নিজের সাধ্যমতে।
২০০০ সাল থেকে আওয়ামীলীগের জন্য নিবেদিত ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার সাবেক ছাত্রনেতা আরিফ। নাম মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান আরিফ। জন্ম ১৯৮৩ সালে লক্ষ্মীপুর পৌরসভা এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন। তার পিতা মোঃ সফিকুর রহমান জীবনের শুরু থেকেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং দলের প্রয়োজনে সাবেক ও বর্তমান জেলায় যারা দায়িত্ব পালন করেন তারা সবসময় সফিক ডিলারকে কাছে পেয়েছেন। আওয়ামী পরিবারের সন্তান হিসেবে কাজ করতে চান মানুষের জন্য, সেবা দিতে চান সদর উপজেলা বাসিকে। আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মাসুদুর রহমান। তার শিক্ষা জীবন শুরু প্রাইমারি পড়াশোনা পৌর শহীদ স্মৃতি স্কুলে। পরবর্তীতে লক্ষ্মীপুর আদর্শ সামাদে এসএসসি পাস করেন। লক্ষ্মীপুর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিএ পাস করেছেন।
লেখা পড়া শেষ করে শুরু করেন ব্যবসা। ছোটবেলা থেকে মুজিবে আদর্শকে বুকে ধারন করে কাজ করে যাচ্ছেন সাধারন মানুষের কল্যানে। হাত বড়িয়ে দেন দরিদ্র খেটে খাওয়া কুলিদের দিকে। এছাড়া সামাজিক ভাবে জড়িয়ে আছেন বিভিন্ন সংগঠনের সাথে তিনি লক্ষ্মীপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি আজীবন সদস্য। আরহাম ফ্রেন্ডস যুব সংঘের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
নির্লোভ এই নেতা চায় মানুষের সেবা করতে। তাই সদর উপজেলার সাধারণ জনগণ চায় যে সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আরিফ ভাই যোগ্য। আগামীতে আমরা এই নেতাকেই নির্বাচিত করব। কলেজ থেকে তার রাজনীতির পথচলা । তখন তিনি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন । এবং সেই থেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সবার মাঝে তুলে ধরতে ব্যাপক ভূমিকা রেখে ছিলেন ।কাজের দক্ষতার ওপর ২০০৫/০৬ সালে দলের নেতৃত্ব দিতে পারবে বিবেচনা করে পুনরায় লক্ষ্মীপুর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
দূর্বার গতিতে দায়িত্ব পালন শুরু করেন । তার পরবর্তি ২০১০-২০১৪
জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন । স্কুল জীবন থেকে যখনই কলেজ জীবনে পা রাখলেন শুরু হলো তার রাজনীতি তিব্র থেকে তিব্রতর ।
কলেজ ছাত্রলীগের দায়িত্ব পালন কালে তিনি কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি তাই হাই কমান্ডের নির্দেশ অনুযায়ী তাকে ২০০০সালের পরে পুনরায় ২০০৫-০৬ সালে কলেজ ছাত্রলীগের দায়িত্ব দেন পরবর্তী সময় জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব পায় ।
তার পর একনিষ্ঠভাবে দলের সাথে কাজ করার জন্য ২০১৮ সালে জেলা কৃষকলীগের দপ্তর সম্পাদকের পদে আসেন এই নেতা।
তিনি খুব সততার সহিত দায়িত্ব পালন করেন । দুঃসময়েও মুজিবের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রাণপন চেষ্টা করেছিলেন এবং বর্তমানেও করে যাচ্ছেন।
বর্তমানে তিনি যুবলীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত। মানবিক যুবলীগের বিভিন্ন কর্মসূচি অংশগ্রহণ করেন নিজ অর্থায়নে।
রাজনৈতিক এবং ব্যাক্তিগত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাইলে মাসুদুর রহমান আরিফ বলেন,
আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান আমি আমার দলকে প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসি দলকে ভালোবেসে নিরলশ কাজ করে যাচ্ছি। কারন আমার বিশ্বাস কোননা কোন সময় দল আমাকে মূল্যায়ন করবেই।
আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আমি ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী। আমি বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন সময় জনগণের পাশে ছিলাম এবং পাশে থাকবো।সদর উপজেলা বাসি নির্বাচনের সময় আমার পাশে থাকবে এটাই আমি কামনা করি।
আরিফ ছিলেন অত্যান্ত সাহসী , মেধাবী একজন মানুষ । মুজিবের আদর্শের আওয়ামীলীগের একজন লড়াকু সৈনিক। আওয়ামীলীগের রাজনীতি যখন চ্যালেঞ্জের মুখে ঠিক তখন থেকে মুজিবের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন তারন্যের প্রতীক মুজিবের আদর্শের আদর্শিত নেতা আরিফ।
মুজিবের আদর্শকে লালন করে বাকি সময় ও জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনার নেতৃত্বে এই প্রাণের সংগঠনের জন্য কাজ করে যাবেন এবং সদর উপজেলা সাধারন মানুষের পাশে থাকবেণ বলে তিনি জানান ।
More Stories
গণিপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ
মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে লক্ষ্মীপুরে মতবিনিময় সভা
লক্ষ্মীপুরে হাজারো নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন