নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই গরম হয়ে উঠছে ভোটের মাঠ। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে রাত-দিন পথে ঘাটে, পাড়া, মহল্লা, হাট, বাজারে আলোচনা একটাই কে হচ্ছেন নৌকার মাঝি লাহারকান্দি ইউনিয়নের। এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের সাথে আলাপ আলোচনা করেই জানা গেছে জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাব শালী সদস্য আমজাদ হোসেন মাষ্টারের বিকল্প কোন নেতা ইউনিয়নে গড়ে উঠেনি আওয়ামী লীগে। এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে তাকে দলীয় প্রতীক নৌকা মনোনয়ন দেয়া হলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে তিনি নৌকাকে বিজয়ী করবেন এমনটাই প্রত্যাশা করছেন এলাকাবাসী।
আমজাদ মাষ্টার মানবতার সেবায় এলাকার উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজনীতিক সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে এলাকায় মানুষের আস্থা অর্জন করেন ।এই ইউনিয়নের পিছিয়ে পড়া মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন লক্ষে এলাকায় বিদ্যুতায়ন স্কুল-কলেজ রাস্তাঘাট মাদ্রাসার উন্নয়ন ফুল কালভাট নির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এলাকার ছাত্রলীগ-যুবলীগ আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী জানান আমজাদ হোসেন মাষ্টারকে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হলে তিনি সততা আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করবে বলে এলাকার মানুষের বিশ্বাস।
এরই ধারাবাহিকতায় লক্ষীপুর সদর উপজেলার ১৫ নং লাহারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী আমজাদ হোসেন।
জনপ্রিয় এই চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনিয়নের সবশ্রেণী মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার,ক্লিন ইমেজ এবং সাধারণ মানুষের সেবা প্রদানে আন্তরিকতার কারণে ভোটাররা তাকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে প্রত্যাশা করছেন।
সম্প্রতি লাহারকান্দি ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষের কাছে জানতে চাইলে অনেকেই এই প্রতিবেদককে বলেন
বিগত করোনাকালীন সময়ে মানবতার সেবক হয়ে লাহারকান্দী ইউনিয়নের অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাই তিনি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়নের অনেক উন্নয়ন হবে। এমনটাই প্রত্যাশা করছেন এলাকাবাসি।
এই নেতা সরকারি অনুদান ও ব্যক্তিগত অনুদান দিয়ে ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল হিসেবে গড়ে তুলবেন এতে কোন সন্দেহ নেই। দীর্ঘদিন থেকে নিজের দক্ষ, যোগ্যতা,ভালবাসা,অভিজ্ঞতা দিয়ে ইউনিয়নে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন তিনি। ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়তায় এগিয়ে রয়েছেন এই নেতা
সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী আমজাদ হোসেন মাষ্টার জানান,দলের প্রতি আস্থা এবং ভালবাসা আছে বিধায় ২০১১ সালে দলের সিদ্ধান্ত না আসার কারনে আমি দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হিসাবে ভোট করিনাই।
জেলা আওয়ামী লীগের সুযোগ্য সভাপতি মিয়া গোলাম ফারুক পিংকু ও বিপ্লবি সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুদ্দিন চৌধরী নয়ন সাহেবের সহযোগীতা লাহারকান্দী ইউনিয়নের সাধারণ জনগণের জন্য কাজ করেছি। আমার সকল দিক বিবেচনা করে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হলে আগামিতে আমি লাহারকান্দী ইউনিয়ন উন্নয়নে আন্তরিকতার সাথে কাজ করব ও লাহারকান্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করে গড়ে তুলবো।
More Stories
লক্ষ্মীপুরে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে শিক্ষক পরিবারের উপর হামলায় আহত ৫
স্মার্ট কর্নারের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরা হবে