চতুর্থ ধাপে বরাদ্দ প্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাবে খাদ্য সামগ্রী ইউনিয়নের নিন্ম আয়ের জনগনের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেন। এসময়  এান বিতরণ ও মনিটরিং হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পল্লী  উন্নয়ন অফিসার গোলাম রহমান, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মনোয়ার হোসেন , উপজে’লা প্রশাসন কর্তৃক গঠিত ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড ত্রাণ উপ কমিটির  বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী  শিক্ষক বৃন্দ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক বৃন্দ, সকল ইউপি সদস্য বৃন্দ। প্রত্যেক পরিবারকে ১০ কেজি করে চাউল  ১ কেজি আলু ১ টি সাবান দেওয়া হয়।
করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় সবাইকে ঘরে থাকার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  যেন কেউ অভুক্ত না থাকে এজন্য সরকার বিভিন্ন ভাবে খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছে। এবং যতদিন এই পরিস্থিতি থাকবে ততদিন এই সহযোগীতা থাকবে বলে সরকারের পক্ষে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধিরা জনসাধারনকে সচেতন করার পাশাপাশি খাদ্য সহায়তার নিশ্চয়তার কথা প্রচার করে আসছেন। সর্বশেষ যারা এখন পযর্ন্ত কোন সহযোগীতা পায়নি তাদের জন্য ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার‘ খাদ্য সামগ্রী নিন্ম আয়ের জনগনের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিচ্ছেন জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে।
প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাবে খাদ্য সহায়তা যারা নিবে তারা ঘরে থাকবে।

এ বিষয়ে চেয়ারম্যান মিজানুর রহিম জানান মেম্বারের সহযোগীতায় ত্রান কমিটির মাধ্যমে এলাকা ভিত্তিক তালিকা তৈরী হয়েছে। এছাড়া সামাজিক সুরক্ষার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে মনিটরিং  অফিসারদের উপস্হিতে ত্রান দেওয়া হয়। তিনি আরো বলেন, যতদিন এই মহামারি থাকবে ততদিন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ চলবে। চেয়ারম্যান  জনসাধারনকে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার অনুরোধ করেন।